দাতাগণ
মোহাম্মদ আবির ইসলাম
আবির ইসলাম যদিও বইয়ের ব্যাপারে খুবই খামখেয়ালী, কিন্তু বিদ্যানুরাগী। তিনি হারিয়ে যেতে বসা একটা পত্রিকাসংকলন দিয়ে জ্ঞানসুধা গ্রন্থাগারের সংগ্রহে অবদান রাখেন তিনি।
মোহাম্মদ আমিরুল ইসলাম বুলু
মৌলভীবাজারের বড়লেখার সন্তান, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহের অনেক পুরোন পুরোন বইও তিনি গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম শিমু
গ্রন্থাগারে তাঁর নিজস্ব সংগ্রহ থেকে কিছু বই দান করেছিলেন।
মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম
অল্প কিছু বই দান করলেও বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী তিনি গ্রন্থাগার-অনুরাগী ছিলেন।
মোহাম্মদ মুহিবুল ইসলাম রাজু
মৌলভীবাজারের বড়লেখার সন্তান, ব্যবসায়ী। তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহের বিভিন্ন বই তিনি গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন বিভিন্ন সময়।
মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম রনি
জ্ঞানসুধা গ্রন্থাগারের প্রথমদিককার একজন মদদদাতা ছাড়াও তিনিও বিভিন্ন সময় তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহের, নিজের স্মৃতিবিজড়িত বিভিন্ন বই গ্রন্থাগারে অনুদান দিয়েছিলেন।
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন
তিনি স্কুলজীবনে তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহের অনেক অনেক ম্যাগাজিন গ্রন্থাগারের সংবাদ শাখায় অনুদান দিয়েছিলেন।
রাশিক
মাত্র সপ্তম শ্রেণীতে পড়ুয়া এই কিশোরবয়সেই তিনি গ্রন্থাগারে, তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহের অনেকগুলো "রহস্যপত্রিকা" অনুদান দিয়ে চমকে দিয়েছিলেন। তিনি তখন, গ্রন্থাগারের প্রধান ব্যবস্থাপকের ছাত্র ছিলেন।
রোকসানা ইসলাম শান্তা
শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত এই বইপ্রেমী তাঁর নিজের কিছু বই গ্রন্থাগারে দান করেছিলেন। তিনি গ্রন্থাগারের পাঠকও ছিলেন।
শাকির আহমেদ
আইনের ছাত্র, কিন্তু পেশায় ব্যবসায়ী শাকির আহমেদ নিজেও নিজের জগৎকে ছাড়িয়ে নতুন কিছু শিখতে, নতুন দৃষ্টিভঙ্গিকে ধারণ করতে যেমন আগ্রহী, তেমনি তিনি জ্ঞানসুধা গ্রন্থাগার এবং এর বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পে বিভিন্ন সময় বইসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে পাশে ছিলেন, আছেন।
শাহানারা বেগম জেসমিন
আইন পেশাজীবি শাহানারা বেগম গ্রন্থাগারের জন্য যেমন ছিলেন শুভাকাঙ্খী, তেমনি তিনি গ্রন্থাগারে বই অনুদান দিয়েও পাশে ছিলেন।
সাইফুল ইসলাম বকুল
বই তাঁর খুব প্রিয়। তিনি বই পড়ার পাশাপাশি গ্রন্থাগারে বই দানও করেছিলেন। তিনি গ্রন্থাগারের পাঠকও ছিলেন।